পর্যটন শিল্পে অর্ধশত কোটি টাকার ক্ষতি

অবশ্যই পরুন

শেবাচিমের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নিহতের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপর...

তিনশ’ ছাড়িয়ে দিন পার করার স্বস্তি

স্টাফ রিপোর্টারঃ ওয়ানডে হোক কিংবা টেস্ট উইকেট বিলিয়ে দেওয়া যেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের অভ্যাস। সিলেট টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম...

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতের দাবীতে বরিশালে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃনিরাপদ সড়ক নিশ্চিতের দাবীতে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল বরিশাল জেলা শাখার বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৮ নভেম্বর বিকাল ৪...

বরিশাল ২ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস

উজিরপুর (বরিশাল) প্রতিনিধিঃ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-২ আসনে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীসহ বিভিন্ন দলের ৫ জন...

প্রাণঘাতী করোনার প্রভাবে ভরা মৌসুমেও কুয়াকাটা পর্যটন শিল্পে অর্ধশত কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে হতাশ হয়ে পড়ছেন কয়েকশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। কর্মহীন হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। এভাবে চলতে থাকলে বেশিরভাগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী পথে বসবেন। সরকারের পক্ষ থেকে পর্যটন খাতে কোনো প্রণোদনা না থাকায় দুঃখ প্রকাশ করছেন ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট সংগঠনগুলোর নেতারা।

জানা যায়, করোনার কারণে কুয়াকাটার ১৩টি স্পট এখন খাঁ-খাঁ করছে। লকডাউনে স্থবির এখন কুয়াকাটাও। ১৫টি ওষুধের দোকান বাদে সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ। হোটেল, মোটেল এবং ওয়াটার বাসসহ ট্যুরিস্ট বোটগুলো বন্ধ করে দেয় জেলা প্রশাসন। এরপর বন্ধ হয়ে যায় বার্মিজ মার্কেট, ঝিনুক মার্কেট, রাখাইন মহিলা মার্কেট, শুঁটকির দোকান, রেস্তোরাঁ, মিউজিয়াম, ইলিশপার্কসহ ছোট, বড়, মাঝারি ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।


ট্যুরিজম ব্যবসায়ীদের পরিসংখ্যান বলছে, করোনার প্রভাবে কুয়াকাটায় প্রায় ১ মাসে অর্ধশত কোটি টাকা লোকসানের মুখে পর্যটন খাত। এ ধারা অব্যাহত থাকলে বেশিরভাগ মাঝারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বেন।

বার্মিজ আচারের দোকানদার জাকারিয়া জাহিদ বলেন, ‘ভরা মৌসুমে দোকান বন্ধ হওয়ায় আমার দোকানের কর্মচারির বেতন দিতে পারি নাই।’

কুয়াকাটা সী ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের পরিচালক জনি আলমগীর বলেন, ‘মূল মৌসুমে বিপদে পড়ে প্রায় এক মাসে ২ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।’

ভাসমান কাঁকড়া ফ্রাই দোকানদার জামাল বলেন, ‘এমনিতেও ৬ মাস ব্যবসা করি সাগরপাড়ে। তাও আবার এখন এই অবস্থা। দেখেনই তো দোকান-পাট বন্ধ।’

কুটুম’র সিনিয়র সহ-সভাপতি হোসাইন আমির বলেন, ‘মাঝারি ধরনের ব্যবসায়ীদের ক্ষতির আশঙ্কা বেশি বলে মনে করি। এরা কারো কাছে হাত পাততে পারবে না। তাদের জন্য সরকারের বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।’

কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এম মোতালেব শরিফ বলেন, ‘সরকার ঘোষিত প্যাকেজের আওতায় থাকা কুয়াকাটার ব্যাংকগুলো খুলে দিয়ে ব্যবসায়ীদের দ্রুত স্বল্প ঋণের ব্যবস্থা করলে কিছুটা হলেও সামাল দেওয়া যাবে।’

সম্পর্কিত সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

শেবাচিমের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নিহতের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপর...