বরিশালে ৩৬০ টন ওএমএসের চাল বরাদ্দ

অবশ্যই পরুন

শেবাচিমের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নিহতের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপর...

তিনশ’ ছাড়িয়ে দিন পার করার স্বস্তি

স্টাফ রিপোর্টারঃ ওয়ানডে হোক কিংবা টেস্ট উইকেট বিলিয়ে দেওয়া যেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের অভ্যাস। সিলেট টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম...

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতের দাবীতে বরিশালে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃনিরাপদ সড়ক নিশ্চিতের দাবীতে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল বরিশাল জেলা শাখার বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৮ নভেম্বর বিকাল ৪...

বরিশাল ২ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস

উজিরপুর (বরিশাল) প্রতিনিধিঃ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-২ আসনে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীসহ বিভিন্ন দলের ৫ জন...

করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় দেশের ১২টি মহানগরীর কর্মহীন, নিম্নবিত্ত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে ১০ টাকা কেজি দরের বিশেষ ওএমএসের বরাদ্দ বাড়িয়েছে সরকার।

এসব মহানগরের জন্য ওএমএসের চালের বরাদ্দ বাড়িয়ে শনিবার খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে চিঠি পাঠিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

নতুন করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের জন্য ৪৩২ টন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৫০৪ টন, রাজশাহী সিটি করপোরেশনে ৩৬০

টন, খুলনা সিটি করপোরেশনে ৩৬০ টন এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জন্য ৩৮৪ টন করে করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া রংপুর সিটি করপোরেশনের জন্য ৩৬০ টন, সিলেট সিটি করপোরেশনে ৩১২ টন, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে ৩৬০ টন, বরিশাল

সিটি করপোরেশনে ৩৬০ টন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে ৩১২ টন, গাজীপুর সিটি করপোরেশনে ৪৩২ টন এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি

করপোরেশনের জন্য ৩১২ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আগে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের জন্য ৩৬০ টন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৪৩২ টন, রাজশাহী সিটি করপোরেশনে ২৮৮ টন,

খুলনা সিটি করপোরেশনে ২৮৮ টন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ৩১২ টন, রংপুর সিটি করপোরেশনে ২৮৮ টন, সিলেট সিটি করপোরেশনে

২৪০ টন, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে ২৮৮ টন, বরিশাল সিটি করপোরেশনে ২৮৮ টন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে ২৪০ টন, গাজীপুর

সিটি করপোরেশনে ৩৬০ টন এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের জন্য ২৪০ টন বিশেষ ওএমএসের চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ১০ টাকা কেজি দরে দুই দিন বিশেষ ওএমএসের চাল বিক্রির পর গত ১৩ এপ্রিল এই কার্যক্রম স্থগিত করে সরকার।

এই চাল কিনতে দীর্ঘ লাইন পড়ে যায় এবং তাতে করোনাভাইরাস বিস্তারের শঙ্কা বাড়ার কথা জানিয়ে এই কার্যক্রম স্থগিত করা হয়।

খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড নেই- এমন দরিদ্র ও নিম্নবিত্তদের তালিকা তৈরি করে কার্ডের মাধ্যমে তাদের বিশেষ ওএমএসের চাল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

পরিবার প্রতি মাসে ২০ কেজি বা পনেরো দিনে ১০ কেজি করে বিশেষ ওএমএসের চাল কার্ডের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।

সম্পর্কিত সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

শেবাচিমের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নিহতের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপর...