মঠবাড়িয়ায় অপহরণকারী কে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করেছে RAB

অবশ্যই পরুন

শেবাচিমের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নিহতের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপর...

তিনশ’ ছাড়িয়ে দিন পার করার স্বস্তি

স্টাফ রিপোর্টারঃ ওয়ানডে হোক কিংবা টেস্ট উইকেট বিলিয়ে দেওয়া যেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের অভ্যাস। সিলেট টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম...

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতের দাবীতে বরিশালে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃনিরাপদ সড়ক নিশ্চিতের দাবীতে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল বরিশাল জেলা শাখার বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৮ নভেম্বর বিকাল ৪...

বরিশাল ২ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন সংগীতশিল্পী নকুল কুমার বিশ্বাস

উজিরপুর (বরিশাল) প্রতিনিধিঃ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-২ আসনে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীসহ বিভিন্ন দলের ৫ জন...

মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় শহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়ের হওয়া একটি মিথ্যা মামলায় মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিলের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ডিবি ওসির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় উপজেলার মিরুখালী গ্রামের হাজী কেরামত আলী মুন্সীর ছেলে ভুক্তভোগী শহিদুল ইসলাম ওই মামলার তদন্তকারী তৎকালীন কর্মকর্তা ডিবি ওসি মোঃ ইকবাল বাহার (বিপি—৮৩১১১৩৪২৩২) কতৃর্ক মিথ্যা প্রতিবেদন ও হয়রানীর প্রতিকার চেয়ে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) বরাবরে লিখিত অভিযোগ (আইজিপি ডায়রী নং—৫০১) করেন।

একই সাথে তিনি ১৮ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুরে মিরুখালী বাজারের একটি ভবনে সংবাদ সম্মেলন করে ওই ডিবি কর্মকর্তার শাস্তি দাবী করেন। বর্তমানে ওসি মোঃ ইকবাল বাহার সুনামগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভিষ্টিগেশনে (পিবিআই) কর্মরত রয়েছেন। শহিদুল ইসলাম জানান, সুনামগঞ্জ সদরের ঝরজড়িয়া গ্রামের সামসুল হকের ছেলে হালিম ও মৃত আমানউল্লাহর ছেলে হাকিমের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ সৌদিতে কাজে যান।

তার প্রায় ৬ লাখ টাকা বেতন পরিশোধ না করলে বিদেশের মাটিতেই ঝগড়া হয়। এ কারণে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর তাকে (শহিদুল ইসলাম) দেশে পাঠিয়ে দেয়। ওই পাওনা টাকার জন্য শহিদুল ইসলাম মঠবাড়িয়া আদালতে একটি মামলা করেন। এ মামলার বিষয়টি টের পেয়ে হালিম এর পিতা সামসুল হক বাদি হয়ে শহিদুল ইসলাম ও তার পরিবারের একাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে কাঠের ব্যবসা দেখিয়ে সুনামগঞ্জ আদালতে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় অর্থনৈতিক লেনদেনের দ্বিতীয় ঘটনা দেখিয়েছে প্রথম ঘটনায় প্রায় ৭ মাস আগে। শহিদুল ইসলাম আরও জানান, পুরো ঘটনার সময়ই আমি বিদেশে।

যার প্রমান আমার পাসপোর্ট ও বিমান টিকিটে পরে রয়েছে। ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৎকালীন সুনামগঞ্জ জেলা ডিবি ওসি মোঃ ইকবাল বাহার আমার কাছে জানতে চাইলে আমি সকল প্রমানাদি তার কাছে হস্তান্তর করি। কিন্তু তিনি বাদি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ ব্যপারে অভিযুক্ত তৎকালীন সুনামগঞ্জ ডিবি ওসি মোঃ ইকবাল বাহার বলেন, শহিদুল ইসলাম মামলার তদন্তে কোন প্রকার সহযোগিতা করেন নি। আমার কাছে তার একটি অডিও কল রেকর্ড আছে। শহিদুল ইসলাম আমাকে মিথ্যা দোষারূপ করছেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ হারুণ অর রশিদ মুন্সী, আব্দুস সালাম, মোঃ সাগর হোসেন সহ শহিদুল ইসলাম পরিবারের বিভিন্ন সদস্য।

সম্পর্কিত সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

শেবাচিমের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টারঃ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নিহতের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সহপাঠীরা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপর...