More

    ভোলায় করোনা শনাক্ত হওয়ায় ১৬ বাড়ি লকডাউন

    অবশ্যই পরুন

    করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ায় ভোলার বোরহানউদ্দিন ও মনপুরায় ১৬ বাড়ি লকডাউন করেছে স্থানীয় প্রশাসন। শুক্রবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনপুরার সাকুচিয়া ইউনিয়নে ৯টি ও বোরহানউদ্দিন উপজেলা কাচিয়া ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৭টি বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করেন।
    এদিকে বুধবার (২২ এপ্রিল) রাতে প্রথমবারের মতো জেলার এ দুই উপজেলায় দুজন করোনা রোগী শনাক্ত করার কথা নিশ্চিত করেন সিভিল সার্জন রতন কুমার ঢালী। আক্রান্ত ২ জনকে স্থানীয়ভাবে আইশোলেসনে রাখা হয়েছে।

    জেলায় এ প্রথম করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দুজন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের একজন সাড়ে ৮ বছরের শিশু ও অপর জন্য ২২ বছেরর যুবক। বুধবার রাতে পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার পর জেলার সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এদিকে আক্রান্ত রোগীদের আইশোলেসনে রেখে চিকিৎসা দেয়ার পাশাপাশি দুই উপজেলার ১৬টি বাড়ি লকডাউন করেছে উপজেলা প্রশাসন।

    সিভিল সার্জন জানিয়েছেন, বুধবার ভোলা থেকে ১১ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য বরিশাল ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। এদের মধ্যে ২ জনের করোনাভাইরাস পজেটিভ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একজন সাড়ে ৮ বছরের মেয়ে শিশু। তার বাড়ি বোরহনউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নে। অপরজন মনপুরার উপজেলার সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২২ বছরের যুবক। তিনি কিছুদিন আগে ঢাকা থেকে এলাকায় এসেছিলেন।

    এদিকে বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তপতি চৌধুরী জানিয়েছেন, আক্রান্ত শিশু এখনো সুস্থ আছে। ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে বাড়িতে রেখেই তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

    আর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বশির গাজি জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কাচিয়া ইউনিয়নের ৫টি ও পৌর এলাকার দুটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।

    মনপুরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিপুল চন্দ্র দাস জানিয়েছেন, সাকুচয়িা আক্রান্ত রোগীর বাড়িসহ আশপাশের ৯টি বাড়ি লকডাউন করে লাল পতাকা টানিয়ে দেয়া হয়েছে। কর্মসূচি বাস্তায়নে তারা তৎপর আছে।

    গেল ১ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত জেলায় করোনা সন্দেহে মোট ২৫৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকা ও বরিশাল পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেছে ২২৩ জনের। যার মধ্যে করোনা পজেটিভ এসেছে ২ জনের।

    করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ায় ভোলার বোরহানউদ্দিন ও মনপুরায় ১৬ বাড়ি লকডাউন করেছে স্থানীয় প্রশাসন। শুক্রবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনপুরার সাকুচিয়া ইউনিয়নে ৯টি ও বোরহানউদ্দিন উপজেলা কাচিয়া ইউনিয়ন ও পৌরসভার ৭টি বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করেন।

    এদিকে বুধবার (২২ এপ্রিল) রাতে প্রথমবারের মতো জেলার এ দুই উপজেলায় দুজন করোনা রোগী শনাক্ত করার কথা নিশ্চিত করেন সিভিল সার্জন রতন কুমার ঢালী। আক্রান্ত ২ জনকে স্থানীয়ভাবে আইশোলেসনে রাখা হয়েছে।

    জেলায় এ প্রথম করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দুজন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের একজন সাড়ে ৮ বছরের শিশু ও অপর জন্য ২২ বছেরর যুবক। বুধবার রাতে পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার পর জেলার সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এদিকে আক্রান্ত রোগীদের আইশোলেসনে রেখে চিকিৎসা দেয়ার পাশাপাশি দুই উপজেলার ১৬টি বাড়ি লকডাউন করেছে উপজেলা প্রশাসন।

    সিভিল সার্জন জানিয়েছেন, বুধবার ভোলা থেকে ১১ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য বরিশাল ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। এদের মধ্যে ২ জনের করোনাভাইরাস পজেটিভ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একজন সাড়ে ৮ বছরের মেয়ে শিশু। তার বাড়ি বোরহনউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নে। অপরজন মনপুরার উপজেলার সাকুচিয়া ইউনিয়নের ২২ বছরের যুবক। তিনি কিছুদিন আগে ঢাকা থেকে এলাকায় এসেছিলেন।

    এদিকে বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তপতি চৌধুরী জানিয়েছেন, আক্রান্ত শিশু এখনো সুস্থ আছে। ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে বাড়িতে রেখেই তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

    আর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বশির গাজি জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কাচিয়া ইউনিয়নের ৫টি ও পৌর এলাকার দুটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।

    মনপুরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিপুল চন্দ্র দাস জানিয়েছেন, সাকুচয়িা আক্রান্ত রোগীর বাড়িসহ আশপাশের ৯টি বাড়ি লকডাউন করে লাল পতাকা টানিয়ে দেয়া হয়েছে। কর্মসূচি বাস্তায়নে তারা তৎপর আছে।

    গেল ১ এপ্রিল থেকে এ পর্যন্ত জেলায় করোনা সন্দেহে মোট ২৫৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকা ও বরিশাল পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেছে ২২৩ জনের। যার মধ্যে করোনা পজেটিভ এসেছে ২ জনের।

    সম্পর্কিত সংবাদ

    সর্বশেষ সংবাদ

    বরিশালে আবাসিক হোটেল পপুলার থেকে ১৬ নারী-পুরুষ আটক

    বরিশাল নগরীর পোর্ট রোড এলাকার একটি আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে ১৬ নারী-পুরুষকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার রাতে নগর‌ীর পোর্ট...