যাত্রা পদ্মা সেতু চালুর পর নৌপরিবহন সেক্টর যাত্রী সংকটে ভুগছে। এতে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা-বরিশাল রুটে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) স্টিমার সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। তিন বছর পর সেই স্টিমারে যাত্রী ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি। গত কয়েক মাস ধরে ঘটা করে এর আয়োজন চলছিল।
এবারও শুরুর দিনই হোঁচট খেয়েছে এ উদ্যোগ। গতকাল শুক্রবার ‘প্যাডেল স্টিমার পিএস মাহসুদ’ ঢাকা থেকে যাত্রা শুরুর নির্ধারিত দিন ছিল। একজন যাত্রীও পায়নি। ফলে উদ্বোধনী যাত্রা বাতিল হয়েছে। জানা গেছে, উচ্চমূল্যের যাত্রী ভাড়া নির্ধারিত হয়েছে। তাতে সাধারণ যাত্রীদের স্টিমারমুখী হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। শৌখিন যাত্রীদের ওপর নির্ভর করে স্টিমার চলাচল কতদিন সক্রিয় থাকে সেটিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
তবে বিআইডব্লিউটিসি শুরু থেকেই বলে আসছে, এটি হবে পর্যটন বাণিজ্যনির্ভর জাহাজ। পদ্মা সেতু চালুর পর নৌপরিবহন সেক্টর যাত্রী সংকটে ভুগছে। এতে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা-বরিশাল রুটে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) স্টিমার সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। তিন বছর পর সেই স্টিমারে যাত্রী ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি। গত কয়েক মাস ধরে ঘটা করে এর আয়োজন চলছিল। এবারও শুরুর দিনই হোঁচট খেয়েছে এ উদ্যোগ।
গতকাল শুক্রবার ‘প্যাডেল স্টিমার পিএস মাহসুদ’ ঢাকা থেকে যাত্রা শুরুর নির্ধারিত দিন ছিল। একজন যাত্রীও পায়নি। ফলে উদ্বোধনী যাত্রা বাতিল হয়েছে। জানা গেছে, উচ্চমূল্যের যাত্রী ভাড়া নির্ধারিত হয়েছে। তাতে সাধারণ যাত্রীদের স্টিমারমুখী হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। শৌখিন যাত্রীদের ওপর নির্ভর করে স্টিমার চলাচল কতদিন সক্রিয় থাকে সেটিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
তবে বিআইডব্লিউটিসি শুরু থেকেই বলে আসছে, এটি হবে পর্যটন বাণিজ্যনির্ভর জাহাজ। সংস্কারের পর ‘মাহসুদ’ গত ২৪ অক্টোবর পরীক্ষামূলক চালানো হয়। ১৫ নভেম্বর এটির উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা। প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে, জাহাজটি প্রতি শুক্রবার সকাল ৮টায় ঢাকা থেকে বরিশালে রওনা হবে এবং শনিবার একই সময়ে বরিশাল থেকে ঢাকায় ফিরবে। সপ্তাহের অন্য দিনগুলোতে ঢাকার আশপাশে প্রমোদ ভ্রমণে ভাড়া দেওয়া হবে।
এক সময়ে ঢাকা থেকে বরিশাল :- ঝালকাঠি-পিরোজপুর হয়ে খুলনা পর্যন্ত প্রতিদিন স্টিমার চলত। স্টিমার যাত্রা ছিল দক্ষিণাঞ্চলের আভিজাত্য। নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছতে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা সময় লাগত। সড়ক যোগাযোগ উন্নত হওয়ায় এর যাত্রী কমতে থাকে। বেসরকারি লঞ্চগুলো কোনোভাবে টিকে থাকলেও বন্ধ হয়ে যায় সরকারি স্টিমার সার্ভিস।
