আমতলী এবং তালতলী উপজেলার দুই ইউনিয়নের কয়েক হাজার মানুষের ভোগান্তির নাম আড়পাঙ্গাশিয়া-পঞ্চকরালিয়ার ব্রিজটি। একটি ব্রিজের জন্য দুই ইউনিয়নের প্রায় আট থেকে দশ হাজার মানুষের দুর্ভোগের যেন শেষ নেই, আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের এক নং ওয়ার্ডের পঞ্চ কোরালিয়া সীমানায় একটি ব্রিজের জন্য কয়েক হাজার মানুষের প্রতিদিনের দুর্দশা,আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন ও তালতলী উপজেলার পঞ্চ কোরালিয়া ইউনিয়নের সীমানা বিভাজিত ছোট একটা নদীর উপরে একটা ব্রিজ পার হয়ে প্রতিদিন স্কুল, মাদ্রাসা ও কলেজে যাওয়া আসে করে চার থেকে পাচ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী এবং গ্রাম্য বাজারের কয়েক হাজার মানুষ, কিন্তু এই ব্রিজটি এখন যেন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে দুই ইউনিয়নের একমাত্র আসা-যাওয়ায় জন্য একটিমাত্র ব্রিজ এটি, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ছাড়াও এলাকার মানুষ প্রায় সময়ই ব্রিজের উপরে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
“খোঁজ নিয়ে জানা যায় এই ব্রিজ দিয়ে দুটি ইউনিয়ননের
আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের স্কুল এবং মাদ্রাসাগুলো হচ্ছে,-
১) চরকগাছিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
২) চরকগাছিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
৩ দক্ষিণ চরকগাছিয়া রশিদিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও
পাহলান বাড়ি নুরানি মাদ্রাসা।
৪) ড. মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম কলেজ।
পঞ্চ কোড়ালিয়া ইউনিয়নের
স্কুল এবং মাদ্রাসাগুলো হচ্ছে।
১) পঁচাকোড়ালিয়া বাজার বাবু আলী দাখিল মাদ্রাসা।
২) পচাকোড়ালিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
৩) খানকায় হুসাইনিয়া নুরানি ও হাফিজি মাদ্রাসার।
এদের একমাত্র যাতায়াতের ব্যবস্থা এই ব্রিজটি, এই স্কুল-কলেজ এবং মাদ্রাসার শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা যায় কিছুদিন পর পর এখানে ঘটছে দুর্ঘটনা।
(কর্তৃপক্ষের কাছে এই বিষয়ে বারবার জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।