মানবতার মহানুভবতায় নিজেকে আবারও বিকশিত করলেন জাতির পিতার ভাগ্নে আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। আগৈলঝাড়ার নিঃস্ব কমলা রানীর বসতঘরসহ বাড়ির ৮শতক বন্ধকী জমি দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে কমলা রানীকে ফিরিয়ে দিলেন অকৃত্তিম শ্রদ্ধেয় শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের যোগ্য পুত্র, মন্ত্রী মর্যাদায় পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরীবিক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটি সদস্য ও স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের অন্যতম সদস্য, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মানবতার ফেরিওয়ালা মহানুভব নেতা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এমপি।
২৬ জুলাই বুধবার বিকেলে আগৈলঝাড়া সাব—রেজিস্ট্রি অফিসে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধের মাধ্যমে বিক্রিত মালিকানা থেকে নিঃম্ব কমলার নামে পুণরায় দলিল সম্পাদন সম্পন্ন হয়েছে। মন্ত্রীর মহানুভবতায় নিজের বসতঘরসহ সম্পত্তি ফিরে পেয়েছেন কমলা রানী। জানা গেছে, আগৈলঝাড়া উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের নাঘার গ্রামের কমলা রানী বাইন অর্থ সংকটে পরে বিভিন্ন দেনার দায়ে নিজের বসত ঘরসহ ৮ শতক জমি পার্শ্ববর্তী বাড়ির শোভা রানী বাইনের কাছে বিক্রি করে দেন।
নিজের বসতঘরসহ সম্পত্তি বিক্রির পরে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করে আসছিলো কমলা রানী। কমলা রানী মানবেতর জীবনযাপনের কথা জানতে পেরে আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ ব্যক্তিগত ভাবে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমির ক্রেতা শোভা রানী বাইনকে প্রদান করে ওই জমি নিঃস্ব কমলা রানীকে ফিরিয়ে দিতে বলেন। অর্থ প্রদান ও জমি হস্তান্তর প্রক্রিয়ার সার্বিক দায়িত্ব প্রদান করেন গৈলা মডেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল হোসেন টিটু তালুকদারকে। ২৬ জুলাই বুধবার বিকেলে আগৈলঝাড়া সাব—রেজিস্ট্রি অফিসের মাধ্যমে কমল রানীর কাছ থেকে বসতবাড়িসহ ক্রয়কৃত ৮শতক জমি শোভা রানী তার পূর্বের মালিক কমলা রানীর নামে দলিল হস্তান্তর করেছেন। এসময় গৈলা মডেল ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল হোসেন টিটু, পরিষদের সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।