কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। জামায়াত ইসলামিসহ ইসলামী দলগুলো যে দাবি করছে তা বাস্তবায়ন করতে হলে আরপিও সহ সংবিধান সংশোধন করতে হবে। পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক——— এবিএম মোশাররফ হোসেন।। কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি, ০৫ অক্টোবর।।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। জামায়াত ইসলামিসহ ইসলামী দলগুলো যে দাবি করছে তা বাস্তবায়ন করতে হলে আরপিও সহ সংবিধান সংশোধন করতে হবে। আর নির্বাচিত সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধন করা সম্ভব না। তাই আগামী জাতীয় নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী করতে হবে। শনিবার রাত ৭টায় পটুয়াখালীর কলাপাড়া প্রেসক্লাবে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিঁনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘পটুয়াখালী—৪ (কলাপাড়া—রাঙ্গাবালী) আসনে গত ৫ আগষ্টের পর সকল ধর্মের মানুষ ও রাজনৈতিক দলের নেতা—কর্মী সমর্থকরা শান্তিতে রয়েছেন। এখানে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিএনপি ক্ষমতায় না থেকেও দলের নেতা কর্মীরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় সব মতের ও দলের মানুষ কে নিয়ে কলাপাড়ায় সম্প্রীতির উদাহরণ সৃষ্টি করা হয়েছে।’ আওয়ামী লীগের আমলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করে সাংবাদিকদের কন্ঠ রোধ করেছিলো, আমরা তখন থেকেই এর প্রতিবাদ করেছি।
একটি ভালো নিউজ দেশ ও জাতির পরিবর্তন করতে ভুমিকা রাখে। আমরা বিএনপি সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে সেতুবন্ধন তৈরী করতে চাই। কলাপাড়ার উন্নয়ন করতে সকলের সমন্বিত সহযোগিতা প্রয়োজন আছে তাই আগামী নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে তিনি সকলের সহযোগিতা ও সমর্থন কামনা করেন। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম কর্মীরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। কলাপাড়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবে সভাপতি নেছারউদ্দিন আহমেদ টিপু।
সাধারণ সম্পাদক অমল মুখার্জীর সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র হাজী হুমায়ুন সিকদার, পৌর বিএনপি সভাপতি গাজী মোহাম্মদ ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সী, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক শামসুল আলম, হুমায়ুন কবীর, মেজবাহ উদ্দিন মাননু, সাবেক সাধারন সম্পাদক এসএম মোশারফ হোসেন মিন্টু, গোফরান বিশ্বাস পলাশ, নুরুল কবির ঝুনু, জসিম পারভেজ, মিলন কর্মকার রাজু প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় কলাপাড়ায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকসহ কলাপাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।আর নির্বাচিত সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধন করা সম্ভব না। তাই আগামী জাতীয় নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী করতে হবে।
শনিবার রাত ৭টায় পটুয়াখালীর কলাপাড়া প্রেসক্লাবে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিঁনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘পটুয়াখালী—৪ (কলাপাড়া—রাঙ্গাবালী) আসনে গত ৫ আগষ্টের পর সকল ধর্মের মানুষ ও রাজনৈতিক দলের নেতা—কর্মী সমর্থকরা শান্তিতে রয়েছেন। এখানে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিএনপি ক্ষমতায় না থেকেও দলের নেতা কর্মীরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় সব মতের ও দলের মানুষ কে নিয়ে কলাপাড়ায় সম্প্রীতির উদাহরণ সৃষ্টি করা হয়েছে।’ আওয়ামী লীগের আমলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করে সাংবাদিকদের কন্ঠ রোধ করেছিলো, আমরা তখন থেকেই এর প্রতিবাদ করেছি।
একটি ভালো নিউজ দেশ ও জাতির পরিবর্তন করতে ভুমিকা রাখে। আমরা বিএনপি সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে সেতুবন্ধন তৈরী করতে চাই। কলাপাড়ার উন্নয়ন করতে সকলের সমন্বিত সহযোগিতা প্রয়োজন আছে তাই আগামী নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে তিনি সকলের সহযোগিতা ও সমর্থন কামনা করেন। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম কর্মীরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
কলাপাড়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবে সভাপতি নেছারউদ্দিন আহমেদ টিপু। সাধারণ সম্পাদক অমল মুখার্জীর সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র হাজী হুমায়ুন সিকদার, পৌর বিএনপি সভাপতি গাজী মোহাম্মদ ফারুক, সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সী, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক শামসুল আলম, হুমায়ুন কবীর, মেজবাহ উদ্দিন মাননু, সাবেক সাধারন সম্পাদক এসএম মোশারফ হোসেন মিন্টু, গোফরান বিশ্বাস পলাশ, নুরুল কবির ঝুনু, জসিম পারভেজ, মিলন কর্মকার রাজু প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় কলাপাড়ায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকসহ কলাপাড়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।