ভান্ডারিয়ায় জাতীয় পার্টির (জেপি) নতুন কমিটি নিয়ে তৃণমূল স্তরে চরম ক্ষোভের আগুন জ্বলছে, এবং এটি এমন এক পরিস্থিতি যা বিভিন্ন মহলে বিদ্যমান অসন্তোষকে আরও মাত্রা দিয়েছে। এই ক্ষোভের মূল কারণ হিসেবে দলত্যাগী ও বিতর্কিত নেতা-কর্মীদের নতুন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা দেখানো হয়েছে।
এদেরকে আবারও সামনে আনার সিদ্ধান্তকে অনেকেই নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন। বিশেষ করে ভান্ডারিয়ার সাধারণ জনসাধারণ এবং ত্যাগী কর্মীরা উষ্মা প্রকাশ করছেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সহ বিভিন্ন মাধ্যমের মাধ্যমে প্রতিবাদের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে, যা একসময় ‘আওয়ামী দোসরদের পুনর্বাসন’ হিসেবে অভিব্যক্তি পাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ভূমিকা অত্যন্ত সংবেদনশীল।
দলের চেয়ারম্যান এবং তথাকথিত সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু তৃণমূলের চাপ এড়াতে এই নব-গঠিত কমিটি থেকে বিতর্কিতদের অপসারণের মোক্ষম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার কথা অনুযায়ী, তিনি দলের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং সকলকে একত্রিত করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু এই নিয়ে বাড়তে থাকা জনঅসন্তোষ একটু ভিন্ন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। আনোয়ার হোসেন স্পষ্ট করে জানিয়েছেন যে তিনি বিতর্কিতদের কমিটি থেকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন এবং এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার ব্যাপারে অত্যন্ত সত্যোহারাল। তৃণমূল স্তরের প্রত্যাশা এখন নিয়ে সর্বত্র ব্যাপক আলোচনা চলছে।
ভান্ডারিয়ার স্থানীয় নেতাকর্মীরা আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন এবং এই ঘোষণাকে স্বাগত জানাচ্ছেন, কারণ তারা মনে করেন যে এতে করে দল অনেক বেশি শক্তিশালী ভিত্তি পাবে। তারা আশা করছেন যে আনুগত্যপূর্ণ ও ত্যাগী নেতাদেরকে দিয়ে পুনরায় কমিটি গঠন করা হবে, যার মাধ্যমে দলের অভ্যন্তরীণ সংহতি এবং একই সঙ্গে সাংগঠনিক সামর্থ্যের ক্ষেত্রে উন্নতি হবে। যখন বিতর্কিতদের সরিয়ে নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে, তখন তা ভান্ডারিয়ার সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ
