ঝালকাঠির হাটবাজারগুলোতে বিভিন্ন বিক্রেতারা ভ্যানে করে কাঠ বাদাম বিক্রী করছে। এই বাদামের বাহ্যিক চেহারা আকর্ষনীয় না হলেও ভিতরের কোষে প্রকৃতির অপার দানের কারণে সুন্দর ও সুসজ্জিতভাবে কাঠ বাদাম জন্ম হয়। এই বাদামগুলির বড় আকারের হয় এবং উপরে পাতলা আভরন অপসরণ করে ছুলে এই বাদাম
খেতে হয়।
সরকারি সড়কগুলোতে বন বিভাগ এই বাদাম গাছগুলি রোপন করে এবং জেলায় কয়েক হাজার এই জাতীয় বাদাম গাছ রয়েছে বলে জেলা বন সংরক্ষণ কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান জিয়া জানিয়েছেন। এই বাদামগুলি বাদাম গাছ বসত বাড়ি এলাকায় রোপন করা হয়না কারণ এই বাদাম গাছে মুকুল ধরার সময় এক ধরণের বিশ্রি গন্ধ বের হয়। যা মানুষের মল মুত্রের মতই দুর্ঘন্ধ থাকে এবং এই কারণেই বসতবাড়ির আঙিনায় এই বাদাম গাছ গুলি সাধারণত রোপন করে না। বাদামের প্রতিটি কোষে সর্বনিম্ন ২০থেকে ২৫টি বাদাম থাকে।