কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুনকে নির্যাতন করা হয়েছে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে উচ্চ আদালতের আদেশে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি।
ইবি’র ওই ছাত্রীকে রুমে আটকে মারধর ও শারীরিক নির্যাতন করে ভিডিও ধারণের ঘটনায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের গঠিত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হয়েছে।
এর আগে গত রোববার (২৬) আদালতে গঠিত তদন্ত প্রতিবেদনও আদালতে দাখিল করা হয়।
জেলা প্রশাসনের বিচারের বরাতে পুলিশ সত্যতা দেখেছে এবং ভিডিওচিত্র করেছে। চিহ্নিত করা হয়েছে. মোট ১০ পৃষ্ঠার মূল প্রতিবেদন সহ ১০০ পৃষ্ঠার বেশি জমা দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) হাইকোর্টে জেবিএম হাসান ও প্রসিকিউশন রাজিক আল জলিলের গঠিত স্বাধীন প্রতিবেদনের ওপর শুনানি হয়।
প্রতিবেদন দাখিল করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে পরবর্তী আদেশের জন্য হাইকোর্ট। কুষ্টিয়া ইসলামী ঐক্যফ্রন্টকে (ইবি) এক কক্ষে রাতভর মামলা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
কমিটি গঠনের সাত দিনের মধ্যে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসককে (ডিসি) চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালতের নির্দেশে তিন সদস্যের কমিটিতে ক্যাডারের একজন অধ্যক্ষ, জেলা জজ কর্তৃক মনোনীত একজন কর্মকর্তা এবং একজন সহকারী শিক্ষক ছিলেন।
আবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পাসের অভিযোগ দাখিলের অভিযোগে গঠিত হাইকোর্ট কমিটিকে ১০ তারিখে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন কুরিয়ার।