More

    ঝালকাঠির ভাসমান পেয়ারা বজারেগুলোতে সাউন্ড নিষিদ্ধ ও উৎশৃঙ্খলতার জন্য শাস্তির ব্যবস্থা

    অবশ্যই পরুন

    ঝালকাঠির সদর উপজেলার পেয়ারা চাষ সমৃদ্ধ ভিমরুলী ভাসমান পেয়ারার বাগান বাজরে পর্যটকরা এবছর এই মৌসুমে বিভিন্ন দেশ থেকে এই এলাকায় ভাসমান বাজার দেখতে আসবেন।এই এলাকাটিকে আরও পর্যটনের জন্য আকষর্নী করার ক্ষেত্রে কী কী ধরনের ব্যবস্থা নেয়া যায় এবং চলমান পর্যটনের জন্য বেসরকারিভাবে ইতোমধ্যে বিভিন্ন রাইটস ওয়াচ টাওয়ার নির্মান করা হয়েছে। সেগুলো ঝুকি মুক্ত এবং সংস্কার করার জন্য নির্দেশনা প্রধান করেছেন জেলা প্রশাসক ফারাহ্ গুল নিঝুম।

    এ বিষয় জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে পেয়ারা অঞ্চলের বিশিষ্ট ব্যক্তি ও স্থানীয় পর্যায়ে শীর্ষস্থানী কর্মকর্তাদের মধ্যে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ্যাড. খান সাইফুল্লাহ পনির, পৌর প্যানেল মেয়র তরুন কুমার কর্মকার ও প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী খলিলুর রহমানসহ মিডিয়া কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। একদশ পূর্বে এই এলাকার এ বাজারটি মিডিয়ার সুবাদে জনপ্রিয়তা ও পর্যটন এলাকা হিসেবে মানুষকে টানছে। এ বছরও এ এলাকায় দেশী—বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আসবেন বলে অভাস দিয়েছে পুলিশ সুপার মোঃ আফরুজুল হক টুটুল। ভাসমান পেয়ার বাজার দেখতে আসা পর্যটকদের বিভিন্ন ধরণের সেনিটেশনসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ও সামগ্রীকভাবে এই এলাকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন তরান্নিত করার জন্য জেলা প্রশাসককে প্রধান করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিট গঠন করা হয়েছে।

    এ কমিটিতে বিভিন্ন ব্যক্তিদের কে রাখা হয়েছে। এ কমিটি এই এলকার বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরার পরিস্কার—পরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরী অযাচিত মূল্যরোধসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষায়, সুপ্রিয় পানির ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে আলোচিত হয়েছে। তবে, বর্তমান সময়ে এই ভাসমান পেয়ারা বাজারে কিছু উৎশৃঙ্খল যুবরা সাউন্ড বক্স নিয়ে নৌজান ব্যবহার করে চলাচলে এলাকার মানুষ এবং আগত পর্যটকদের বিরক্তির কারণ সৃষ্টি করে এবং এই নৌযানগুলোর জন্য সংকোচিত ভাসমান বাজার এলাকার পেয়াা চাষীদের নৌক ডুবে কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এ উৎশৃঙ্খলতা রোধ করা জন্য বাজারে প্রবেশ মুখে নদী পথে বাউকাঠী,কির্তিপাশ, সরূপকাঠী বানারী পাড়া, আটঘর এলায় থেকে আসা এই ধরনে বহিরাগতরা সাউন্ড বক্স নিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না।

    যারা এই আদেশ মানবেনা তাদের ট্রলারসহ সাউন্ড বক্স সিস করা ও তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ বছর বৈশাখ—জ্যৈষ্ঠ মাসে এই এলকায় বৃষ্টি না থাকায় পেয়ারার উৎপাদান কম হয়েছে এবং ফলে আকার আকৃতি ছোট হয়েছে। এই এলাকায় চলমান পেয়ারা এ্যানথাস রোগে কারণে ফলের গায়ে ছিটপরা রোগে ১৫% ফল আক্রন্ত হয়ে বিক্রির অযোগ্য।

    সম্পর্কিত সংবাদ

    সর্বশেষ সংবাদ

    ২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ০ রান বাংলাদেশের

    যতটা সম্ভব বাজেভাবে ম্যাচ শুরু করা সম্ভব, করেছে বাংলাদেশ। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দুই ওভারে কোনো রান...