মিরপুর মডেল থানার ওসি মহসিনের নেতৃত্বে এবং ফারুক এর সহযোগিতায় বিগত ১৬ বৎসরের মাদক ব্যবসায়ী( নিশা ) ৩৫ পিতা : ইসমাইল হোসেন, স্বামী : মৃত্যু আনোয়ার হোসেন। ২০০৭ সালে পূর্ব মনিপুরী পাড়ায় মাদক সম্রাজ্ঞী ( নিশা) ৩৫ গড়ে তুলেছিলেন এক বিশাল সিন্ডিকেট। হেন কোন কাজ নেই যা তিনি করেন নাই এই নিশা মাদক সেবন, মাদক ব্যবসা, মাদক পাচার, দেহ ব্যাবসা।
এই পুর্ব মনিপুরী পাড়ার স্কুল, কলেজ পরুয়া শিক্ষার্থীদের ও বাদ দেয় নি এই নিশা।। নিশার বে পরোয়া উৎপাতে এলাকা বাসি অতিষ্ঠ হয়ে মামলা করেন নিশার বিরুদ্ধে। বিজ্ঞ আদালতে নিশার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইসু হয় ২০১৯ সালে এই ওয়ারেন্টের খবর জানা মাত্রই নিশা উধাও হয়ে যান মনিপুরী পাড়া থেকে। মিরপুর মডেল থানা থেকে বিভিন্ন সময় খোজ করেও সন্ধান মেলেনি মাদক ব্যবসায়ী নিশার অনেক খোজাখুজির পর ২০২৩ সালের জুলাই মাসে সন্ধান মেলে মাদক সম্রাজ্ঞীর নিশা আত্মগোপন করে আছে
বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার, কলাপাড়া থানার এতিমখানা রোডে। সেখানেও বসে রয়নি এই নিশা। নিশার নিশা দিয়ে চালাচ্ছে সমস্ত পটুয়াখালী।একের পর এক অনৈতিক কাজের সাথে জরিত এই নিশা ভয়কে যেন হাতের মুঠোয় নিয়েই তার বসবাস। সেখানের তান্ডব এমন ভাবে ছড়িয়েছে যুব সমাজকে ধংসের পথে ঠেলে দিয়েও শান্তি পায়নি এই নিশা। স্কুল কলেজের পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের দিনকে দিন ধংস করে ফেলছে। মাদক সেবন কারি রায়হান নামের এক কাপড় ব্যবসায়ীর সাথে রয়েছে তার অবৈধ দৈহিক সম্পর্ক।।
কয়েক বার রায়হান নামের ঐ ছেলের সাথে পটুয়াখালীর সাউথ কিং হোটেলে হাতে নাতে ধরাও পরেছেন। কথায় আছে চোরের মার বড় গলা হোটেল থেকে হাতে নাতে ধরা খাওয়ার পরেও মামলার শিকার হতে হয় এলাকা বাসির। কাউকেই তোয়াক্কা না করে গা ভাসিয়ে চলে এই মাদকের রানি। বতর্মানে প্রকাশ্যেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদকের ব্যবসা। রায়হান নামক ঐ কাপড় ব্যবসায়ি ও দোকানে বাংলা মদ রেখে গড়ে তুলেছে বিসাল অরাজকতা।
রায়হান নামক যুবকের সাথে চলছে বে পরোয়া চলাফেরা মাদক সম্রাজ্ঞীর । প্রশাসন ও এলাকার ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের হাতে রাখা তার জুড়ি মেলা ভার। যাক শেষ মেশ ওয়ারেন্ট ভুক্ত দীর্ঘ দিনের পলাতক আসামি কলাপাড়া থেকে গ্রেফতার হয়েছেন।