বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই কৃত্রিমভাবে স্বাদু/মিঠা পানিতে মুক্তার ঝিনুক চাষ করে সাফল্য অর্জন করেছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে ঝিনুক চাষ করে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহে কৃত্রিম মুক্তা চাষকে কেন্দ্র করে মুক্তা গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
যেখানে গ্রামীণ নারীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষকে মুক্তা চাষের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার মুক্তা চাষের একটি প্রকল্প চালু করেছে, যা প্রতিটি উপজেলায় মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
প্রকল্পের ধারাবাহিকতায় ভিডিপি সদস্যদের অতিরিক্ত আয়ের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করতে সম্পূর্ণ সরকারি খরচে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
ইতিমধ্যেই তিনটি জেলা ভিত্তিক ব্যাচে ৩০ জনের মধ্যে ৯০ জন সদস্যকে মুক্তা চাষে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
চলমান ৪র্থ ব্যাচেও ৩০ জন প্রশিক্ষণার্থী রয়েছে।
বরিশাল জেলা আনসার ভিডিপি অফিসে মুক্তা চাষের প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বরিশাল সদর উপজেলার ৪নং শায়েস্তাবাদ ইউনির মুক্তা চাষী ইলিয়াছ আহমদ।
জানা গেছে, কৃত্রিমভাবে তিন ধরনের পার্ল কালচার করা যায়: গোলাকার, লম্বা এবং নকশা।
এর মধ্যে ডিজাইনের মুক্তা উৎপাদনে সময় কম লাগে এবং চাহিদা বেশি হওয়ায় বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।
ডিজাইনের মুক্তা ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন অলঙ্কারে