More

    রাঙ্গাবালীতে বাবা ছেলেকে মারধর হাসপাতালে ভর্তি

    অবশ্যই পরুন

    রাঙ্গাবালীতে বাবা ছেলে মারধর করার খবর পাওয়া গেছে এলাকাবাসী উদ্ধার করে ওই রাতেই গলাচিপা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

    আহতরা হলেন রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামের মাঝের বাড়ির আবু তালেব হাওলাদারের ছেলে মোঃ ইউনুস হাওলাদার(৭৩) ও ইউনুস হাওলাদারের ছেলে কিরন হাওলাদার(২৫)।

    ইউনুস হাওলাদার জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে মোল্লার বাজার ওয়ার্কশপ এর দোকানে গ্রিলের মাল ঝালাই দেওয়ার জন্য ঘটনাস্থলে যাই একই গ্রামের সেলিম হাওলাদারের তিন ছেলে ঝিলাম হাওলাদার, ঝিনুক হাওলাদার ও সজিব হাওলাদার একত্রিত হয়ে আমাকে ও আমার ছেলেকে মারধর করে।

    পরে এলাকাবাসী আমাদেরকে উদ্ধার করে স্থানীয় কমিনিউটি ক্লিনিকে নিয়ে প্রার্থমিক চিকিৎসা শেষে রাতে গলাচিপা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

    ডাক্তার শাহরিয়া বলেন, আমার চিকিৎসাধীনে ইউনুস হাওলাদার ও কিরন হাওলাদার ভর্তি আছে।

    দুজনের শরীরে সেলাই আছে রোগীরা দ্বিতীয় তলায় একুশ ও চার নং বেডে ভর্তি আছে। এ বিষয়ে রোগী কিরন হাওলাদার জানান,গত তিন মাস আগে আমাদের পালিত ছাগলের একটি চোঁখ উপড়ে ফেলায় আমরা রাঙ্গাবালী থানায় ওদের তিন ভাইয়ের নামে একটি অভিযোগ করি অভিযোগ করার কারনে ওরা আমাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ও আমার বাবা কে মারধর করে।

    ইউনুস হাওলাদারের স্ত্রী আলেয়া বেগম বলেন, আমার স্বামীকে ও আমার ছেলেকে ছাগলকে কেন্দ্র করে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। আল্লাহর রহমতে তারা বেচে গেছে।

    এ বিষয় নিয়ে ঝিলাম হাওলাদের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে বিষয়টি তারা এড়িয়ে যান। এ বিষয় নিয়ে ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য টিপু হওলাদার ও ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মান্নান মিয়া জানান, বিষয়টি আমরা শুনেছি দু পক্ষকে ডেকে মিমাংসার ব্যবস্থা করব।

    রাঙ্গাবালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্তা নেওয়া হবে

    সম্পর্কিত সংবাদ

    সর্বশেষ সংবাদ

    বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১০

    বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী আহত...